215 total views
১. অল্পে তুষ্টি অবলম্বন কর, সম্পদশালী হবে।
২. তাক্বওয়া (আল্লাহ ভীরুতা) অবলম্বন কর, আলেম (ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী) হবে।
৩. সৃষ্টির কাছে চাওয়া বন্ধ কর, সম্মানিত হবে।
৪. মানুষের উপকার কর, ভালো মানুষ হতে পারবে।
৫. নিজের জন্য যা পছন্দ করবে, অন্যের জন্যও তা পছন্দ করবে, ন্যায়পরায়ণ হতে পারবে।
৬. আল্লাহর ওপরে ভরসা কর, শক্তিশালী হবে।
৭. আল্লাহকে বেশী বেশী স্মরণ (জিকির) কর, তাঁর দরবারে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হবে।
৮. সর্বদা অযূ অবস্থায় থাক, রিযিক বাড়বে।
৯. হারাম খাবার থেকে বিরত থাক, আল্লাহর দরবারে দুআ’ কবুল হবে।
১০. চরিত্রবান হও, ঈমানের পূর্ণতা পাবে ৷
১১. গোসল ফরয হওয়ার সাথে সাথে গোসল করে নাও, কিয়ামতের দিন গুনাহ মুক্ত হয়ে আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ করবে।
১২. বেশী বেশী তাওবা ইস্তেগফার কর, গুনাহ কমে যাবে।
১৩. জুলুম করা ছেড়ে দাও, কিয়ামত দিবসে আলোতে থাকবে।
১৪. মানুষের ওপর দয়া-অনুগ্রহ কর, আল্লাহর দয়া-অনুগ্রহ পাবে।
১৫. অন্যের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখ, আল্লাহ তোমার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন।
১৬. যেনা (ব্যভিচার) থেকে বেঁচে থাক, অপমান থেকে রক্ষা পাবে।
১৭. যা আল্লাহ ও রসূলের (স.) এর নিকট পছন্দনীয় তা নিজের জন্য প্রিয় বানিয়ে নাও, আল্লাহ ও রসূলের প্রিয় হবে।
১৮. ফরযসমূহকে গুরুত্বের সাথে আদায় কর, আল্লাহর একান্ত অনুগত হবে।
১৯. এমনভাবে আল্লাহর ইবাদত কর যেন তুমি তাঁকে দেখছ অথবা তিনি তোমাকে দেখছেন,ইহসান সম্পাদনকারী হবে।
২০. কান্না (আল্লাহর নিকট কৃত গুনাহর জন্য), বিনয় ও অসুস্থতা গুনাহ মাফে সহায়তা করে।
২১. দুনিয়ার মসিবতসমূহ জাহান্নামের ভয়াবহ আগুনকে শীতল করবে।
২২. গোপন দান এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষায় আল্লাহর ক্রোধকে শীতল করবে।
২৩. দুশ্চরিত্র এবং কৃপণতা সবচেয়ে নিকৃষ্ট স্বভাব।
২৪. সচ্চরিত্র, বিনয় এবং ধৈর্য সর্বোৎকৃষ্ট গুণ।
২৫. মানুষের ওপর রাগান্বিত হওয়া পরিহার করলে আল্লাহর ক্রোধ থেকে বাঁচা যাবে।
(সংগৃহীত) শেয়ার করে অন্যকে জানার ও দেখার সুযোগ করে দিন ।। ইনশাআল্লাহ্ সোয়াভ লাভ করবেন ।