578 total views
দেশ যত ডিজিটাল হবে সমাজে তত অপরাধ প্রবনতা বৃদ্ধি পাবে । অনেকের মতে একমাত্র ভোটার আইডি কার্ড যার থাকবে সেই ২-৪ টি সিম ব্যবহার করতে পারবে।
তাও কিছু নিয়ম মেনে।
ছাত্র-ছাত্রীদের অনলাইন এর মাধ্যমে কোন ক্লাস বা অ্যাসাইনমেন্ট জাতীয় শিক্ষা থেকে বিরত রাখতে হবে। প্রয়োজনে ঘরের সেই অ্যানালগ টেলিফোন বা বাবা-মায়ের মোবাইলে শিক্ষা জাতীয় সকল বিষয় স্কুল কর্তৃপক্ষ আলোচনা করতে হবে । বাংলাদেশের সকল স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধ আইন চালু করতে হবে।
আজ থেকে বিশ বছর আগেও গ্রামের ছেলেমেয়েরা মাটির ব্যাংকে টাকা জমিয়ে হাস মুরগী, ছাগল কিনে পালন করতো গ্রামের প্রতিবাড়িতেই প্রায় দেখা যেত এগুলো।
আর শহরের ছেলেমেয়েরা টিফিনের ২-৫ টাকা করে জমিয়ে খেলাধুলার সামগ্রী কিনতো।।
কিন্তু বর্তমানের ছেলেমেয়েরা যা টাকা পয়শা পায় বাবা-মা থেকে বেশির ভাগই মোবাইল এর রিচার্জ আর ইন্টারনেটের পিছনে খরচ করে।।
তাই এখস আর গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে বেশি দেশি হাস মুরগী দেখা যায়না এবং শহরের ছেলেমেয়েরাও খেলাধুলার প্রতি আর আসক্ত নয়।।
তারা এখন আসক্ত পর্ণগ্রাফি আর মাদকের মতো মরণশীল ব্যাধিতে।
সমাজে এখন খুব সহজেই বড় বড় অপরাধ প্রবনতা দেখা যায় এর অনেক কারনের মধ্যে মোবাইল অনত্যম মোবাইলের বাজে ব্যবহার ও পারিবারিক ভাবে শাসন না থাকার কারনে যুব সমাজ আজ ধ্বংস।।
তাই ভবিষ্যৎ যুব সমাজকে বাঁচাতে হলে ১৮ আগে মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে।।
এছাড়া বিভিন্ন যৌন বিষয়ক অ্যাপ/ওয়েবসাইট গুলোকে কঠোর হস্তে দমন করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
এই অ্যাপ বা ওয়েবসাইট গুলো থেকে কমলমতি শিশুরা যৌন বিষয়ক আগ্রহী হয়ে উটছে ফলে সমাজ এর ভিতরে অবাদ যোনচার ঘটনা ঘটছে ।
আরেক শ্রেণির যুব সমাজ বিভিন্ন ক্রিকেট বাজি খেলায় লিপ্ত হচ্ছে যা অদুর ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নষ্ট করে দিতে পারে।
এছাড়াও নেষা খুভ সহজ লভ্য প্রডাক্টস অলিতে গলিতে হাতে হাতে মাদক পাওয়া যায় যদিও প্রশাসনের ছত্র ছায়ায় বা রাজনৈতিক দলের নেতারাও এর সাথে জড়িত তাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হচ্ছে না।
আর এগুলো সব কিছুই সহজে মিলে মোবাইল এর সহজ যোগাযোগ এর মাধ্যমে।
উপরের উল্লেখিত বিষয় গূলো থেকে মুক্তি পেতে হলে অ্যানালগ কিছু বিষয় মানতে হবে।
মুসলিম ছেলেমেয়েদের হককানী আলেম ওলামা দ্বারা দ্বীনের সহবতে আনতে হবে। ধর্মীয় ভাবে ভয় দেখাতে হবে। তাহলেই হয়তো কিছুটা সমাধান মিলবে।।
ধন্যবাদ শেয়ার করে সাথে থাকবেন।।