435 total views

উত্তরঃ সূরা মুলক। (৬৭নং সূরা)

উত্তরঃ সূরা ফাতিহা।

উত্তরঃ সূরা বাকারা।

উত্তরঃ সূরা কাওছার।

উত্তরঃ সূরা বাক্বারার ২৮২ নং আয়াত।

উত্তরঃ আয়াতুল কুরসী।

উত্তরঃ ১১৪টি।

উত্তরঃ সূরা ইখলাছ। (১১২ নং সূরা)

উত্তরঃ সূরা ইখলাছ।

উত্তরঃ সূরা কাফেরূন। (১০৯ নং সূরা)

উত্তরঃ সূরা কাহাফ (১৮ নং সূরা))

উত্তরঃ সূরা কাহাফের প্রথম দশটি আয়াত। (১৮ নং সূরা)
১৩- আল কুরআনের পড়ার পদ্ধতি কয়টি?
উত্তরঃ ৩ টি, তারতীল,তাদবীর,হদর

উত্তরঃ ৩ টি, তারতীল,তাদবীর,হদর

উত্তরঃ সূরা সাজদা ও দাহার।

উত্তরঃ সূরা আ’লা ও গাশিয়া।

উত্তরঃ তেইশ বছরে।

উত্তরঃ চার স্থানে।
(১) সূরা আল ইমরান আয়াত- ১৪৪।
(২) সূরা আহযাব আয়াত নং ৪০।
(৩) সূরা মুহাম্মাদ আয়াত নং ২।
(৪) সূরা ফাতাহ্ আয়াত নং ২৯।
(১) সূরা আল ইমরান আয়াত- ১৪৪।
(২) সূরা আহযাব আয়াত নং ৪০।
(৩) সূরা মুহাম্মাদ আয়াত নং ২।
(৪) সূরা ফাতাহ্ আয়াত নং ২৯।

উত্তরঃ সূরা আলাকের প্রথম পাঁচটি আয়াত। ইক্বরা বিসমি রাব্বিকাল্লাযী…..

উত্তরঃ আল্লাহ্ বলেন,
(وَاتَّقُوا يَوْمًا تُرْجَعُونَ فِيهِ إِلَى اللَّهِ ثُمَّ تُوَفَّى كُلُّ نَفْسٍ مَا كَسَبَتْ وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ)
সূরা বাক্বারার ২৮১ নং আয়াত।
(ইবনু আবী হাতেম সাঈদ বিন জুবাইর (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নয় দিন জীবিত ছিলেন।
– আল ইতক্বান ফি উলূমিল কুরআন)
সূরা বাক্বারার ২৮১ নং আয়াত।
(ইবনু আবী হাতেম সাঈদ বিন জুবাইর (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নয় দিন জীবিত ছিলেন।
– আল ইতক্বান ফি উলূমিল কুরআন)

উত্তরঃ সূরা ফাতিহা।

উত্তরঃক. ছাহাবায়ে কেরামের স্মৃতিতে,
খ. লিখিত অবস্থায় চামড়ায়,
গ. হাড়ে,
ঘ. পাতায় এবং
ঙ. পাথরে।
খ. লিখিত অবস্থায় চামড়ায়,
গ. হাড়ে,
ঘ. পাতায় এবং
ঙ. পাথরে।

উত্তরঃ আবু বকর (রাঃ)।

উত্তরঃ যায়েদ বিন ছাবেত (রাঃ)কে।

উত্তরঃ ওমর বিন খাত্তাব (রাঃ)

উত্তরঃ সূরা আ’লা ও গাশিয়া।

উত্তরঃ তেইশ বছরে।

উত্তরঃ চার স্থানে। (১) সূরা আল ইমরান আয়াত- ১৪৪। (২) সূরা আহযাব আয়াত নং ৪০। (৩) সূরা মুহাম্মাদ আয়াত নং ২। (৪) সূরা ফাতাহ্ আয়াত নং ২৯।

উত্তরঃ সূরা আলাকের প্রথম পাঁচটি আয়াত। ইক্বরা বিসমি রাব্বিকাল্লাযী…..

উত্তরঃ আল্লাহ্ বলেন, (وَاتَّقُوا يَوْمًا تُرْجَعُونَ فِيهِ إِلَى اللَّهِ ثُمَّ تُوَفَّى كُلُّ نَفْسٍ مَا كَسَبَتْ وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ) সূরা বাক্বারার ২৮১ নং আয়াত। (ইবনু আবী হাতেম সাঈদ বিন জুবাইর (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নয় দিন জীবিত ছিলেন।- আল ইতক্বান ফি উলূমিল কুরআন)

উত্তরঃ সূরা ফাতিহা।

উত্তরঃ ছাহাবায়ে কেরামের স্মৃতিতে, লিখিত অবস্থায় চামড়ায়, হাড়ে, পাতায় এবং পাথরে।

উত্তরঃ আবু বকর (রাঃ)।

উত্তরঃ যায়েদ বিন ছাবেত (রাঃ)কে।

উত্তরঃ ওমর বিন খাত্তাব (রাঃ)

উত্তরঃ আলী বিন আবী তালেব, মুআবিয়া বিন আবী সুফিয়ান, যায়েদ বিন ছাবেত ও উবাই বিন কা’ব প্রমুখ (রাঃ)।

উত্তরঃ উমাইয়া খলীফা আবদুল মালিকের যুগে হাজ্জাজ বিন ইউসূফের নির্দেশে একাজ হয়।

উত্তরঃ নসর বিন আছেম বিন ই’য়ামার (রহঃ)।

উত্তরঃ খলীল বিন আহমাদ আল ফারাহীদী (রহঃ)।

উত্তরঃ ১১৫ বার।

উত্তরঃ ১১৫ বার।

উত্তরঃ ৩২৩৬৭১টি।

উত্তরঃ ৭৭৪৩৯টি।

উত্তরঃ ৬২৩৬টি।

উত্তরঃ সূরা বাক্বারার শেষের আয়াত দু’টি। (২৮৫ ও ২৮৬ নং আয়ত)

উত্তরঃ১৫টি।
আ’রাফ (২০৬নং আয়াত),
রা’দ (১৫নং আয়াত),
নাহাল (৪৯নং আয়াত),
ইসরা (১০৭নং আয়াত),
মারইয়াম (৫৮নং আয়াত),
হাজ্জ (১৮ ও ৭৭ নং আয়াত),
ফুরক্বান (৬০নং আয়াত),
নামাল (২৫নং আয়াত),
সজিদা (১৫নং আয়াত),
সোয়াদ (২৪নং আয়াত),
হা-মীম আস সাজদাহ (৩৭নং আয়াত),
নাজম (৬২নং আয়াত),
ইনশক্বিাক (২১নং আয়াত),
আলাক (১৯নং আয়াত)।
রা’দ (১৫নং আয়াত),
নাহাল (৪৯নং আয়াত),
ইসরা (১০৭নং আয়াত),
মারইয়াম (৫৮নং আয়াত),
হাজ্জ (১৮ ও ৭৭ নং আয়াত),
ফুরক্বান (৬০নং আয়াত),
নামাল (২৫নং আয়াত),
সজিদা (১৫নং আয়াত),
সোয়াদ (২৪নং আয়াত),
হা-মীম আস সাজদাহ (৩৭নং আয়াত),
নাজম (৬২নং আয়াত),
ইনশক্বিাক (২১নং আয়াত),
আলাক (১৯নং আয়াত)।

উত্তরঃ সূরা হজ্জ। (18 ও ৭৭ নং আয়াত)

উত্তরঃ ৫৭ বার।

উত্তরঃ ১৩৯ বার।
(একবচন, দ্বিবচন ও বহুবচন শব্দে)
(একবচন, দ্বিবচন ও বহুবচন শব্দে)

উত্তরঃ ৭৭বার।

উত্তরঃ ১২৬বার।

উত্তরঃ সূরা ফাতাহ এর ২৯ নং আয়াতে।

উত্তরঃ ‘মাগযূবে আলাইহিম’ বলতে ইহুদীদেরকে এবং ‘যাল্লীন’ বলতে খৃষ্টানদেরকে বোঝানো হয়েছে।

উত্তরঃ সূরা কাওছার।

উত্তরঃ সূরা কুরায়শ, ফালাক ও আছর।

উত্তরঃ সূরা নামল। (২৭ নং সূরা)

উত্তরঃ সূরা তাওবা। (৯নং সূরা)

উত্তরঃ ১১৪ বার।

উত্তরঃ সূরা আছর।

উত্তরঃ ২৫ জন।

উত্তরঃ মাক্কীঃ মদীনায় হিজরতের পূর্বে যা নাযিল হয়েছে।
মাদানীঃ মদীনায় হিজরতের পর যা নাযিল হয়েছে।

উত্তরঃ মাক্কী সূরার মৌলিক বৈশিষ্ট্য গুলো দেওয়া হলোঃ
১) তাওহীদ এবং আল্লাহর ইবাদতের প্রতি আহবান। জান্নাত-জাহান্নামের আলোচনা এবং মুশরিকদের সাথে বিতর্ক।
২) মুশরকিদের খুন-খারাবী, ইয়াতীমের সম্পদ ভক্ষণ প্রভৃতি কর্মের নিন্দাবাদ।
৩) সংক্ষিপ্ত বাক্য অথচ অতি উচ্চাঙ্গের সাহিত্য সমৃদ্ধ।
৪) নবী মুহাম্মাদ (সাঃ)কে সান্তনা দেয়া ও উপদেশ গ্রহণ করার জন্য ব্যাপকভাবে নবী-রাসূলদের কাহিনীর অবতারনা, এবং কিভাবে তাঁদের সমপ্রদায়ের লোকেরা তাঁদেরকে মিথ্যাবাদী বলেছে ও কষ্ট দিয়েছে তার বর্ণনা।

উত্তরঃ মাদানী সূরার মৌলিক বৈশিষ্ট গুলো হলোঃ
(১) ইবাদত, আচার-আচরণ, দন্ডবিধি, জিহাদ, শান্তি, যুদ্ধ, পারিবারিক নিয়ম-নীতি, শাসন প্রণালী অন্যান্য বিধি-বিধানের আলোচনা।
(২) আহলে কিতাব তথা ইহুদী খৃষ্টানদেরকে ইসলামের প্রতি আহবান।
(৩) মুনাফেকদের দ্বিমুখী নীতির মুখোশ উম্মোচন এবং ইসলামের জন্য তারা কত ভয়ানক তার আলোচনা।
(৪) সংবিধান প্রণয়ণের ধারা ও তার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নির্ধারণ করার জন্য দীর্ঘ আয়াতের অবতারণা।

উত্তরঃ মাদানী সূরা পরিচয়ের নিয়ম গুলো হলোঃ
(১) যে সকল সূরায় কোন কিছু ফরয করা হয়েছে বা দন্ডবিধির আলোচনা করা হয়েছে।
(২) যে সকল সূরায় মুনাফেকদের সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
(৩) যে সকল সূরায় আহলে কিতাবদের সাথে বিতর্ক করা হয়েছে।
(৪) যে সকল সূরা “ইয়া আইয়্যুহাল্লাযীনা আমানূ” দ্বারা আরম্ভ হয়েছে।

উত্তরঃ ৮৬টি সূরা।
৬৫. প্রশ্নঃ মাদানী সূরার সংখ্যা কতটি?

উত্তরঃ ২৮টি সূরা।
৬৬. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন্ সূরার প্রতিটি আয়াতে ‘আল্লাহ্ শব্দ আছে?

উত্তরঃ সূরা মুজাদালা। (৫৮ নং সূরা)
৬৭. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন্ কোন্ সূরা ‘আল হামদুলিল্লাহ দ্বারা শুরু হয়েছে?

উত্তরঃ সূরা ফাতিহা, সূরা আনআম, সূরা কাহাফ, সূরা সাবা ও সূরা ফাতির। (সূরা নং যথাক্রমে, ১,৬,১৮,৩৪ ও ৩৫)

উত্তরঃ পবিত্র কুরআনে ছয়জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ আছে যাঁরা সকলেই নবীর পুত্র নবী ছিলেন তাদের নামঃ
(১) ইবরাহীমের পুত্র ইসমাঈল
(২) ইবরাহীমের পুত্র ইসহাক,
(৩) ইসহাকের পুত্র ইয়াকূব
(৪) ইয়াকূবের পুত্র ইউসুফ,
(৫) যাকারিয়ার পুত্র ইয়াহইয়া ও
(৬) দাউদের পুত্র সুলাইমান (আলাইহিমুস্ সালাম)
(১) ইবরাহীমের পুত্র ইসমাঈল
(২) ইবরাহীমের পুত্র ইসহাক,
(৩) ইসহাকের পুত্র ইয়াকূব
(৪) ইয়াকূবের পুত্র ইউসুফ,
(৫) যাকারিয়ার পুত্র ইয়াহইয়া ও
(৬) দাউদের পুত্র সুলাইমান (আলাইহিমুস্ সালাম)

উত্তরঃ পবিত্র কুরআনে জাহান্নামের ৬টি নাম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
(১) জাহান্নাম (সূরা নাবা: 21)
(২) সাঈর (সূরা নিসা: 10)
(৩) হুতামা (হুমাযা: 4)
(৪) লাযা (সূরা মাআরেজ: 15)
(৫) সাক্বার (সূরা মুদ্দাসসির: 42)
(৬) হাভিয়া (সূরা কারিয়া: 9)
(১) জাহান্নাম (সূরা নাবা: 21)
(২) সাঈর (সূরা নিসা: 10)
(৩) হুতামা (হুমাযা: 4)
(৪) লাযা (সূরা মাআরেজ: 15)
(৫) সাক্বার (সূরা মুদ্দাসসির: 42)
(৬) হাভিয়া (সূরা কারিয়া: 9)

উত্তরঃ সূরা আলে ইমরান- আয়াত নং- ৬১।
মুবাহালা: হক ও বাতিলের মাঝে দ্বন্দ্ব হলে, বাতিল পন্থীর সামনে যাবতীয় দলীল-প্রমাণ উপস্থাপন করার পরও সে যদি হঠকারিতা করে, তবে তাকে মুবাহালার জন্য আহবান করা হবে। তার নিয়ম হচ্ছেঃ উভয় পক্ষ নিজের স্ত্রী, সন্তান-সন্ততিকে উপস্থিত করবে, অতঃপর প্রত্যেক পক্ষ বলবে, আমরা যদি বাতিল পন্থা উপর প্রতিষ্ঠিত থাকি, তবে মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লা’নত (অভিশাপ)। এটাকেই বলে মুবাহালা।

উত্তরঃ সূরা নূর- আয়াত নং- ২।
৭২. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কত নং আয়াতে ওযুর ফরয সমূহ উল্লেখ করা হয়েছে?

উত্তরঃ সূরা মায়েদা- আয়াত নং- ৬।
৭৩. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে চুরির দন্ডবিধি উল্লেখ হয়েছে?

উত্তরঃ সূরা মায়েদা- আয়াত নং- ৩৮।
৭৪. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে মিথ্যা অপবাদের শাস্তির বিধান উল্লেখ হয়েছে?

উত্তরঃ সূরা নূর-
আয়াত নং- ৪।
৭৫. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে মুমিন নারী-পুরুষকে দৃষ্টি অবনত রেখে চলাফেরা করতে বলা হয়েছে?
আয়াত নং- ৪।

উত্তরঃ সূরা নূর-
আয়াত নং ৩০-৩১।
৭৬. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে মীরাছ (উত্তরাধীকার সম্পদ বন্টন) সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে?
আয়াত নং ৩০-৩১।

উত্তরঃ সূরা নিসা-
আয়াত নং- ১১, ১২ ও ১৭৬।
৭৭. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে বিবাহ হারাম এমন নারীদের পরিচয় দেয়া হয়েছে?
আয়াত নং- ১১, ১২ ও ১৭৬।

উত্তরঃ সূরা নিসা-
আয়াত নং- ২৩, ২৪।
আয়াত নং- ২৩, ২৪।

উত্তরঃ সূরা তওবা-
আয়াত নং- ৬০।
আয়াত নং- ৬০।

উত্তরঃ সূরা বাক্বারা-
আয়াত নং ১৮৩-১৮৭।
৮০. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে বাহনে আরোহনের দুআ উল্লেখ করা হয়েছে?
আয়াত নং ১৮৩-১৮৭।

উত্তরঃ সূরা যুখরুফ-
আয়াত নং- ১৩।
৮১. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর প্রতি দরূদ পড়ার আদেশ করা হয়েছে?
আয়াত নং- ১৩।

উত্তরঃ সূরা আহযাব-
আয়াত নং ৫৬।
আয়াত নং ৫৬।

উত্তরঃ সূরা তওবা-
আয়াত নং- ২৫, ২৬।
৮৩. প্রশ্নঃ কোন সূরায় বদর যুদ্ধের ঘটনাবলী উল্লেখ করা হয়েছে?
আয়াত নং- ২৫, ২৬।

উত্তরঃ সূরা আনফাল।
(আয়াত নং : 5-19, 41-48, 67-69)
৮৪. প্রশ্নঃ কোন সূরায় বনী নযীরের যুদ্ধের ঘটনা উল্লেখ আছে?
(আয়াত নং : 5-19, 41-48, 67-69)

উত্তরঃ সূরা হাশর।
(আয়াত নং ২-১৪)
৮৫. প্রশ্নঃ কোন সূরায় খন্দক যুদ্ধের ঘটনা উল্লেখ আছে?
(আয়াত নং ২-১৪)

উত্তরঃ সূরা আহযাব
(আয়াত নং ৯-২৭)।
(আয়াত নং ৯-২৭)।

উত্তরঃ সূরা তওবা
(আয়াত নং ৩৮-১২৯)।
৮৭. প্রশ্নঃ কোন সূরায় নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হিজরতের ঘটনা উল্লেখ আছে?
(আয়াত নং ৩৮-১২৯)।

উত্তরঃ সূরা তওবা
(আয়াত নং ৪০)
৮৮. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে হারূত-মারূতের ঘটনা উল্লেখ আছে?
(আয়াত নং ৪০)

উত্তরঃ সূরা বাক্বারা-
আয়াত নং- ১০২।
৮৯. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে কারূনের কাহিনী উল্লেখ আছে?
আয়াত নং- ১০২।

উত্তরঃ সূরা ক্বাছাছ
আয়াত ৭৬-৮৩।
৯০. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে সুলায়মান (আঃ)এর সাথে হুদহুদ পাখীর ঘটনা উল্লেখ আছে?
আয়াত ৭৬-৮৩।

উত্তরঃ সূরা নমল
আয়াত নং ২০, ৪৪।
৯১. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে ক্বিবলা পরিবর্তনের ঘটনা উল্লেখ আছে?
আয়াত নং ২০, ৪৪।

উত্তরঃ সূরা বাক্বারা-
আয়াত নং ১৪২-১৫০।
৯২. প্রশ্নঃ কোন সূরায় নবী সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ইসরা-মেরাজের ঘটনা উল্লেখ আছে?
আয়াত নং ১৪২-১৫০।

উত্তরঃ সূরা বানী ইসরাঈল (আয়াত নং ১) ও সূরা নজম (আয়াত: ৮-১৮)
৯৩. প্রশ্নঃ কোন সূরায় হস্তি বাহিনীর ঘটনা উল্লেখ আছে?

উত্তরঃ সূরা ফীল।
৯৪. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে যুল ক্বারানাইন বাদশাহর ঘটনা উল্লেখ আছে?

উত্তরঃ সূরা কাহাফ-
আয়াত নং- ৮৩-৯৮।
৯৫. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে ত্বালুত ও জালুতের ঘটনা উল্লেখ আছে?
আয়াত নং- ৮৩-৯৮।

উত্তরঃ সূরা বাক্বারা-
আয়াত নং- ২৪৬-২৫২।
৯৬. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে মসজিদে আক্বসার কথা উল্লেখ আছে?
আয়াত নং- ২৪৬-২৫২।

উত্তরঃ সূরা বানী ইসরাঈল-
আয়াত নং-১
৯৭. প্রশ্নঃ কোন সূরার কোন আয়াতে পিতা-মাতার ঘরে প্রবেশের জন্য অনুমতি নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে?
আয়াত নং-১

উত্তরঃ সূরা নূর-
আয়াত নং- ৫৮, ৫৯
৯৮. প্রশ্নঃ সর্বপ্রথম কোন সাহাবী মক্কায় উচ্চ:স্বরে কুরআন পাঠ করেন?
আয়াত নং- ৫৮, ৫৯

উত্তরঃ আবদুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ)।
৯৯. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি ওমর (রাঃ)এর ইসলাম গ্রহণের কারণ ছিল?

উত্তরঃ সূরা ত্বাহা।
১০০. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের মধ্যে কোন পরিবর্তন-পরিবর্ধন হবে না। আল্লাহ নিজেই তার হেফাযতের দায়িত্ব নিয়েছেন। কথাটি কোন সূরার কত নং আয়াতে আছে?

উত্তরঃ সূরা হিজ্র ৯ নং আয়াত।